কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে
খাদ্য ও পুষ্টি :
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে |
খাদ্য ও পুষ্টি :
আমাদের খাদ্য গ্রহণের মূল উদ্দেশ্য হল সুস্থ, সবল ও কার্যক্ষম হয়ে বেঁচে থাকা। যে কোন খাবার খেয়ে পেট ভরানো যায় কিন্তু তাতে দেহের চাহিদা মিটিয়ে সুস্থ থাকা যায় না। কাজেই প্রকৃত খাদ্য সম্বন্ধে আমাদের প্রত্যেকেরই ধারনা থাকা দরকার। বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতির চেয়ে পুষ্টি সমস্যা অনেক বড় আকারে দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে গ্রামঞ্চলের মা ও শিশুরাই এর শিকার বেশী। পুষ্টি জ্ঞানের অভাবে সুষম খাদ্য গ্রহনের প্রতি আমরা মোটেই সচেতন নই। তাতে যারা পেট ভরে দু’বেলা খেতে পায় না তারাই যে শুধু পুষ্টিহীনতায় ভুগছে তা নয়, সে সংঙ্গে ধনীরা ও অপুষ্টির শিকার থেকে অব্যাহতি প্রাপ্ত নন। এহেন অবস্থায় পুষ্টি বিষয়ক শিক্ষা, প্রশিক্ষন ও প্রচারণার প্রয়োজনীয়তা খুব বেশী করে দেখা দিয়েছে।
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে |
পুষ্টি ও অপুষ্টি:
খাদ্য দেহের পুষ্টিসাধন করে। যেসকল খাদ্য উপাদান শরীরের তাপ ও শক্তি জোগায়, দেহের গঠন, বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করে এবং শরীরকে সবল ও রোগমুক্ত রেখে কর্মক্ষম জীবনযাপনে সহয়তা করে তাই হলো পুষ্টি। আর প্রয়োজনের তুলনায় কম বা বেশি খাবার খেলে তা শরীরকে অসুস্থ করে তোলে। একেই বলে অপুষ্টি। উন্নয়নশীল দেশে অপুষ্টি বলতে পুষ্টিহীনতা অর্থাৎ প্রয়োজনীয় খাদ্যের অভাবকে বোঝায় এবং অন্যদিকে উন্নত দেশসমূহে অধিক পুষ্টির কারণে শারীরিক অসুস্থতাকে বোঝায় ।
খাদ্য দেহের পুষ্টিসাধন করে। যেসকল খাদ্য উপাদান শরীরের তাপ ও শক্তি জোগায়, দেহের গঠন, বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করে এবং শরীরকে সবল ও রোগমুক্ত রেখে কর্মক্ষম জীবনযাপনে সহয়তা করে তাই হলো পুষ্টি। আর প্রয়োজনের তুলনায় কম বা বেশি খাবার খেলে তা শরীরকে অসুস্থ করে তোলে। একেই বলে অপুষ্টি। উন্নয়নশীল দেশে অপুষ্টি বলতে পুষ্টিহীনতা অর্থাৎ প্রয়োজনীয় খাদ্যের অভাবকে বোঝায় এবং অন্যদিকে উন্নত দেশসমূহে অধিক পুষ্টির কারণে শারীরিক অসুস্থতাকে বোঝায় ।
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে |
খাদ্য :
খাদ্য তাকেই বলে, যা দেহের পুষ্টি ও বৃদ্ধি সহায়ক এবং তাপশক্তি উৎপাদনে সহায়তা করে।
পুষ্টি:
পুষ্টি হল পরিবেশ থেকে প্রয়োজনীয় খাদ্যবস্তু আহরন করে খাদ্যবস্তুকে পরিপাক ও শোষণ করা এবং আত্তীকরন দ্বারা দেহের শক্তির চাহিদা পূরণ , রোগ প্রতিরোধ , বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করা ৷ অর্থ্যাৎ দেহ সুস্থ ও সবল রাখার প্রক্রিয়াকে পুষ্টি বলে৷
কাজ এর ভিত্তিতে খাদ্যকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যেমনঃ
১. শক্তিদায়ক খাদ্যঃ
শস্য জাতীয় খাদ্য - চাল, গম, ভূট্টা, জোয়ার ইত্যাদি
মূল জাতীয় খাদ্য -গোল আলু, মিষ্টি আলু, মেটে আলু, কাসাবা ইত্যাদি।
তেল বা চর্বি জাতীয় খাদ্য- সব রকমের তেল, ঘি,
মাংসের চর্বি ইত্যাদি।
চিনি, গুড় ও মিষ্টি জাতীয় খাদ্য।
২. শরীর গঠন, বৃদ্ধিসাধন এবং ক্ষয়পূরণকারী খাদ্যঃ
ডিম,দুধ, মাছ,মাংস ,সব
রকমের ডাল, মটর শুঁটি, সীমের বীচি,কাঁঠালের বীচি,
বাদাম প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য।
৩. রোগ প্রতিরোধক খাদ্যঃ
খেড়কাটি কমিউনিটি ক্লিনিকে পুষ্টি ট্রে |
সিসিতে পুষ্টি ট্রের উপকারিতা:
০১. একজন মা সেবা নিতে এসে শক্তিদায়ক, শরীর গঠন, ক্ষয়পুরন, রোগ প্রতিরোধ খাবার সম্পর্কে ধারনা পেল।
০২. এটি একটি খাদ্য ও পুষ্টির স্বাস্থ্য শিক্ষা সেশনে সিসির মধ্যে এর অন্যতম উপায়।
০৩. ইহাতে করতে কোন বাজেট বা বরাদ্দর প্রয়োজন হয় না। কারন; পুষ্টি ট্রের যাবতীয় CHCP-র বাসার।
০৪. সিসিতে সেবা নিতে আসা সকল স্তরের জনগন খাদ্য ও পুষ্টি সম্পকে ধারনা পায়।
০৫. একবার পুষ্টি ট্রে তৈরী করলে পচনযোগ্য খাদ্য ছাড়া দির্ঘ্য দিন থেকে যায়।
০৬. পুষ্টি ট্রে তৈরী করতে খরচ নাই বললেই চলে।
পুষ্টি ট্রের অপকারিতা:
০১.পচনযোগ্য খাদ্য যেমন রঙ্গীন শাকসব্জী নিয়মিত পরিবর্তন করতে হয়।
০১.পচনযোগ্য খাদ্য যেমন রঙ্গীন শাকসব্জী নিয়মিত পরিবর্তন করতে হয়।
০২. এটি সিএইচসিপির জন্য একটি ঝামেলা।
২২/৬/২০১৯ ইং রোজ শনিবারের " ভিটামিন এ প্লাস " ক্যাম্পেইন পুষ্টি ট্রে
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ উদ্ভিজ্জ উৎস
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ প্রাণীজ উৎস
২২/৬/২০১৯ ইং রোজ শনিবারের " ভিটামিন এ প্লাস " ক্যাম্পেইন পুষ্টি ট্রে
ভিটামিন এ প্লাস " ক্যাম্পেইন পুষ্টি ট্রে |
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ উদ্ভিজ্জ উৎস
ভিটামিন এ প্লাস " ক্যাম্পেইন পুষ্টি ট্রে |
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ প্রাণীজ উৎস
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ প্রাণীজ উৎস পুষ্টি ট্রে |
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ পুষ্টি ট্রে |
ভিটামিন 'এ' সমৃদ্ধ পুষ্টি ট্রে |
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন